প্রযুক্তিনির্ভর, নিত্য পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে ইউনেস্কো এবং আইসেস্কো তাদের সদস্য রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে প্রাকৃতিক, সামাজিক, মানবিক বিজ্ঞনসহ বিজ্ঞানের নানা শাখাকে বিকশিত করতে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম নিয়ে থাকে। যথাঃ
১। Artificial Intelligence (AI): Artificial intelligence বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হল মেশিন, বিশেষ করে কম্পিউটার সিস্টেম দ্বারা মানুষের বুদ্ধিমত্তা প্রক্রিয়ার অনুকরণ। এর নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশনগুলির মধ্যে রয়েছে: Expert systems, Natural Language Processing, Speech Recognition and Machine vision। বর্তমানে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের জন্য AI গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ হয়েছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নীতিশাস্ত্রের (Eithics of Artificial Intelligence বা সংক্ষেপে AI) উপর ২০২১ সালের নভেম্বরে ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনের ৪১তম অধিবেশন একটি সুপারিশ গ্রহণ করা হয় যা UNESCO Recommendation on the Ethics of Artificial Intelligence নামে পরিচিত।
২। Open Science বা উম্মুক্তো বিজ্ঞান: উন্মুক্ত বিজ্ঞান (ইংরেজি: Open Science) হলো বিজ্ঞানের স্বচ্ছ ও ব্যবহারযোগ্য জ্ঞানকে (প্রকাশনা, উপাত্ত, নমুনা ও সফটওয়্যার সহ)আবদ্ধ না রেখে সমাজ, শিক্ষার্থী ও পেশাদারদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়া। বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমগুলি সকলের নিকট সহজলভ্য করা এবং নেটওয়ার্কভিত্তিক আন্তসহযোগিতার মাধ্যমে এগুলির বিনামূল্যে প্রবেশাধিকারকে নিশ্চিত করা। উন্মুক্ত বিজ্ঞান আসলে একটি ধারাবাহিক আন্দোলনের ফল যা মূলত শুরু হয়েছিল সপ্তদশ শতাব্দীতে শিক্ষায়তনিক সাময়িকীর আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে যখন বৈজ্ঞানিক জ্ঞানসমূহের সামাজিক চাহিদা এই পর্যায়ে পৌছেছিল যে বিজ্ঞানীদের তখন তাদের কার্যক্রম সচল রাখতে নিজেদের মাঝে তথ্য ভাগাভাগি করে নেওয়া অতীব প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছিল। উন্মুক্ত বিজ্ঞান নীতিশাস্ত্রের (Eithics of Open Science) উপর ২০২১ সালের নভেম্বরে ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনের ৪১তম অধিবেশন একটি সুপারিশ গ্রহণ করা হয় যা UNESCO Recommendation on the Ethics of Open Science নামে পরিচিত।
৩। Oceanography:
ইউনেস্কোর একটি অঙ্গ সংস্থা হচ্ছে ইন্টারগভর্নমেন্টাল ওশানোগ্রাফিক কমিশন (Intergovernmental Oceanographic Commission of UNESCO সংক্ষেপে IOC)। বিশ্বের সমুদ্র তীরবর্তী ১৫০টি সদস্য রাষ্ট্রকে আইওসিতে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে সমুদ্র পর্যবেক্ষণ, তথ্য সংগ্রহ, সুনামি সতর্কতা এবং সামুদ্রিক স্থানিক পরিকল্পনার মতো ক্ষেত্রগুলিতে সমন্বিত কর্মসূচির মাধ্যমে সমুদ্র সংক্রান্ত বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়।
৪। Ocean Decade:
জাতিসংঘ বিগত ০৫ ডিসেম্বর ২০১৭ খ্রিঃ তারিখে ২০২১---২০৩০-কে “Decade of Ocean Science for Sustainable Development”-হিসেবে ঘোষণা করেছে।
মূলতঃ ২০১৫ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বা Sustainable Development Goal বা সংক্ষেপে SDG-এর যে ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা বা Goal ঘোষণা করা হয়েছিল সেই ১৭টি Goal-এর মধ্যে ১৪তম Goal যথাঃ "Life below water" যার অফিসিয়াল পরিভাষা "Conserve and sustainably use the oceans, seas and marine resources for sustainable development"--টি যথাযথভাবে বিশ্বে বাস্তবায়ন করার নিমিত্ত জাতিসংঘ এই দশকটি ঘোষণা করেছে।
এসডিজি-১৪-এর ১০টি টার্গেট রয়েছে। এই ১০টি টার্গেটকে দু’টো গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ প্রথম ০৭টি টার্গেটকে "Outcome Targets" নামে অবিহিত করা হয়েছে। এগুলো হলোঃ
• Target 14.1: Reduce marine pollution;
• Target 14.2: Protect and Restore Ecosystems;
• Target 14.3: Reduce Ocean Acidification;
• Target 14.4: Sustainable Fishing;
• Target 14.5: Conserve Coastal and Marine Areas;
• Target 14.6: End Subsidies Contributing to Overfishing;
• Target 14.7: Increase the Economic Benefits from Sustainable Use of Marine Resources;
আর শেষ তিনটি টার্গেট হচ্ছে মূলতঃ "Means of Achieving" targets। এগুলো হচ্ছে---
• Target 14.a: To increase scientific knowledge, research and technology for ocean health;
• Target 14.b: Support small scale fishers;
• Target 14.c: Implement and enforce international sea law;
SDG-১৪-এর ১০টি টার্গেট বাস্তবায়নঃ ২০৩০ সালের মধ্যে জাতিসংঘ SDG-১৪-এর ১০টি টার্গেট বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে। জাতিসংঘ যে আন্তর্জাতিক সংস্থার মাধ্যমে তার SDG-১৪-এর ১০টি টার্গেট সমুদ্র দশক উদযাপনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে যাচ্ছে সেটি হচ্ছে ইউনেস্কোর অংগসংস্থা Intergovernmental Oceanographic Commission বা সংক্ষেপে IOC। উল্লেখ্য যে, ১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দে ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলন কর্তৃক গৃহীত ২.৩১ রেজোলিউশন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইউনেস্কোর আন্তঃসরকারী মহাসাগরীয় কমিশন (আইওসি)। মাত্র ৪০ টি দেশ নিয়ে যাত্রা শুরু করে বর্তমানে এর সদস্য সংখ্যা ১৫০ (২০১৪)। এর মধ্যে বাংলাদেশও অন্তর্ভূক্ত। মূলত সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশ এবং দ্বীপ রাষ্ট্রসমূহ এর অন্তর্ভূক্ত।
এই দশকটি উদযাপনের জন্য IOC দুটো পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। যথাঃ
০১) “Implementation plan for the United Nations Decade of Ocean Science for Sustainable Development”;
০২) “IOC Ocean Literacy Action Plan”;
দশকটি উদযাপন শুরুঃ ০১ জানুয়ারি ২০২১ খ্রিঃ তারিখ থেকে দশকটি উদযাপন শুরু হয়েছে।
কার্যক্রমঃ বাংলাদেশে সমুদ্র বিজ্ঞান নিয়ে যারা কাজ করছে তাদের মধ্যে অগ্রগণ্য হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, Maritime Affairs Unit, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ওশানোগ্রাফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট (বিওআরআই), বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম বিশ্ববিদ্যালয়, Department of Water Resources Engineering, Bangladesh University of Engineering and Technology, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং Department of environment water Resources and Coastal Engineering, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি প্রমুখ সংস্থাসমূহ।
আরো উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের আইওসি ফোকাল পয়েন্ট এবং একইসাথে আইওসি সিডি (Capacity Development) ফোকাল পয়েন্ট হিসেবে রিয়ার এ্যাডমিরাল মোঃ খুরশেদ আলম (অবঃ) এনডিসি, পিএসসি, সচিব, Maritime Affairs Unit, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মহোদয়কে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মহোদয়ের নির্দেশনাক্রমে মনোনীত করা হয়েছে।
তাই এই দশকটি যথাযথভাবে উদযাপনের জন্য সমুদ্র নিয়ে যারা কাজ করছেন এমন সংস্থা বা মন্ত্রণালয়ের যথাযথ প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে বাংলাদেশে একটি National Ocean Decade Committee গঠন করা হয়েছে বাংলাদেশের আইওসি ফোকাল পয়েন্ট রিয়ার এ্যাডমিরাল মোঃ খুরশেদ আলম (অবঃ) এনডিসি, পিএসসি, সচিব, Maritime Affairs Unit মহোদয়ের নেতৃত্বে।
৫। Man and Biosphere Reserve:
ইউনেস্কোর Man and Biosphere programme সংক্ষেপে MAB হচ্ছে একটি আন্তঃসরকারি বৈজ্ঞানিক প্রোগ্রাম যার লক্ষ্য হচ্ছে মানুষ এবং তাদের চারপাশের পরিবেশের মধ্যে একটি চমৎকার টেকসই সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য একটি বৈজ্ঞানিক ভিত্তি স্থাপন করা। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রকৃতিক অঞ্চলের বৈচিত্রতাকে যথাযথভাবে সংরক্ষণের জন্য ইউনেস্কো MAB প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্থানটিকে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করে সেখানে মানুষের হস্তক্ষেপ সিমীত করে থাকে।
বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভগুলি প্রত্যেক দেশের জাতীয় সরকার দ্বারা মনোনীত হয়ে তা ইউনেস্কো MAB প্রোগ্রামের মাধ্যমে যাচাই বাছাইয়ের পর তা বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ হিসেবে ঘোষণা করা হয় এবং যেখানে তারা অবস্থিত সেই রাজ্যগুলির সার্বভৌম এখতিয়ারের অধীনে থাকে। MAB ইন্টারন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটিং কাউন্সিল (MAB ICC) এর সিদ্ধান্ত অনুসরণ করে ইউনেস্কোর মহাপরিচালক কর্তৃক আন্তঃসরকারি MAB প্রোগ্রামের অধীনে বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভগুলো সংরক্ষণ করা হয়। তাদের মর্যাদা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভগুলো কয়েকটি স্তরে ভাগ থাকে। কেন্দ্র বা Core Zone-এ মানুষ প্রবেশ খুব সীমিত থাকে। নিচে একটি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের চিত্র দেখানো হলো----
চিত্রঃ একটি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ
ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অফ বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভস মাধ্যমে পুরো বিশ্বে এর কার্যক্রম বিস্তৃত রয়েছে। বর্তমানে ২২টি ট্রান্সবাউন্ডারি সাইট সহ সারা বিশ্বের ১৩৪টি দেশে ৭৩৪টি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ সাইট রয়েছে। উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশে কোন বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভস নেই।
চিত্রঃ ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অফ বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ
৬। Doping in Sport
খেলাধুলায় ডোপিং-এর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক কনভেনশন হল একটি বহুপাক্ষিক ইউনেস্কো চুক্তি যার দ্বারা রাষ্ট্রগুলি খেলাধুলায় ড্রাগ, ডোপিং প্রতিরোধ ও নির্মূল করার জন্য জাতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে সম্মত হয়েছে। কনভেনশনটি ১৯ অক্টোবর ২০০৫-এ প্যারিসে ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনে গৃহীত হয়েছিল। বর্তমানে ১৯১টি দেশ এর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
৭। Green Chemistry:
বাংলাদেশের নাগরিকদের বিশেষতঃ রসায়ন শাস্ত্রের নবীন গবেষক যাদের বয়স ৩৯-এর মধ্যে এবং যারা ইতোমধ্যে PhD অর্জন করেছেন তাদের মধ্য থেকে Green Chemistry বিষয়ক গবেষণার নিমিত্ত গবেষণা অনুদান বাবদ প্রতি বছর ইউনেস্কো থেকে সর্বোচ্চ ৩০,০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করা হয়। এটি একটি সম্মানজনক অনুদান। এই অনুদানের নাম PhosAgro/ UNESCO/ IUPAC Partnership in Green Chemistry for Life। এরকম নাম হওয়ার কারণ হচ্ছে, বিগত ১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ খ্রিঃ তারিখ থেকে UNESCO, Rusian Industrial Company PhosAgro এবং International Union of Pure and Applied Chemistry (IUPAC)-এর মধ্যে যৌথ উদ্যোগের ভিত্তিতে এই ধরনের একটি গবেষণার অনুদান আরম্ভ হয়েছিল তাই। এ গবেষণা অনুদানটির বিষয়ে বিস্তারিত জানার জন্য ওয়েবসাইট https://www.unesco.org/en/basic-sciences/green-chemistry-এ ভিজিট করতে হবে। ২০২৩ সালের অনুদানের জন্য আবেদন পাঠানোর শেষ তারিখ আগামী ৩০ জুন ২০২৩ খ্রিঃ সাল।
৮। Sustainable Development:
SDGs হল সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার যেটা MDGs-এর উত্তরসূরি যা ২০০০ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত চলছিল। জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্র ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য ১৭টি বৈশ্বিক লক্ষ্য গ্রহণ করেছে, যা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বা SDG নামে পরিচিত।
১৭টি এসডিজি লক্ষ্য বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে স্থির করা হয়েছে:
৯। UNESCO Global Geopark:
UNESCO গ্লোবাল জিওপার্ক হল বিশ্বের এমন কিছু একক ভূত্বাত্তিক অঞ্চল বা দৃশ্যপট যা ঐতিহাসিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে এবং একইসাথে UNESCO গ্লোবাল জিওপার্কস কাউন্সিল দ্বারা নির্বাচিত ও অনুমোদিত হতে হয়৷ এটা আসলে পৃথিবীর ভূত্বাত্তিক হেরিটেজগুলো মানুষ, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষা করে সুন্দর এবং বৈজ্ঞানিকভাবে সংরক্ষণের একটি টেকসই উপায়। এছাড়াও UNESCO গ্লোবাল জিওপার্কগুলি স্থানীয় সম্প্রদায়কে ক্ষমতায়ন করে এবং এলাকার উল্লেখযোগ্য ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া, বৈশিষ্ট্য, সময়কাল, ভূতত্ত্বের সাথে যুক্ত ঐতিহাসিক থিম, বা অসামান্য ভূতাত্ত্বিক সৌন্দর্য প্রচারের সাধারণ লক্ষ্যের সাথে সমন্বিত অংশীদারিত্ব বিকাশের সুযোগ দেয়। UNESCO Global Geopark একটি নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিচালিত হয়। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোন UNESCO Global Geopark নেই।
১০। Basic Science
টেকসই উন্নয়নের জন্য ওষুধ, শিল্প, কৃষি, জলসম্পদ, শক্তি পরিকল্পনার অগ্রগতির জন্য মৌলিক বিজ্ঞানের প্রয়োগগুলি গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইউনেস্কো বিভিন্ন সময় Basic Science সমূহ নিয়েও বিভিন্ন ধরনের কর্মকান্ড পরিচালনা করে।
এছাড়াও
১১। Renewable Energy:
১২। Climate Change Impact:
১৩। Natural Disaster:
১৪। Flood Management and Mitigation:
১৫। Tree Plantation:
এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কার্যক্রম। একটি বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ইউনেস্কো ও আইসেস্কোর বিজ্ঞান বিষয়ক এসকল কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত থেকে বিএনসিইউ তার ভূমিকা পালন করে আসছে।